%ম্যাডামের প্রেমে যখন স্টুডেন্ট% Part -08 (শেষ)
%ম্যাডামের প্রেমে যখন স্টুডেন্ট%
Part -08 (শেষ)
$ লেখক : রুবেল $
আম্মুর ডাকে গুরতেই শরীর থেকে চাদরটা পড়ে গেল . সারা শরীর থেকে রক্ত বের হচ্ছে , আম্মুর দিকে যেতেই মাটিতে লুটিয়ে পড়লাম … চোখ দুটো বন্ধ হতে যাচ্ছিল তখণি দুই জনের চিতকার শুনলাম একটা মার আরেকটা শিলার তারপর ঘুমের দেশে হারিয়ে গেলাম যেখান থেকে ফেরা যায় না সহজে………………..
ওদিকে আম্মু আমার অবস্থা দেখে অঙ্গান হয়ে গেল . শিলার মা আর কিছু মহিলা মাকে নিয়ে পানি দিয়ে ঙ্গান ফেরানোর চেষ্টা করছে . অন্যদিকে শিলা আমায় এই অবস্থা দেখে পাগলের মত করছে আর ওর বাবাকে বলছে ….
শিলা => আব্বু ও আব্বু তুমি আমার রুবেলকে বাচিয়ে দাও , আমি ওকে ছাড়া বাচতে পারবনা . . .( কেদে কেদে )
।
শিলার বাবা => কাদিস না মা কিছু হবে না রুবেলের …… (কেদে কেদে )
[আসলে শিলার বাবার মনটা খুব নরম কারো কষ্ট দেখতে পারেনা তাই আমার এই অবস্থা দেখে সেও কান্না করছে ]
।
শিলা => তুমি দেখতে পারছো না আমার রুবেল আমার উপর রাগ করে আছে .আমায় কষ্ট দেওয়ার জন্য দুরে চলে যাচ্ছে আর তুমি তা দেখেও কিছু করছ না . আচ্ছা তোমাদের কারো কিছু করতে হবে না. তবে একটা কথা শুনে রেখ আমার রুবেলের যদি কিছু হয় আমি নিজেকে শেষ করে ফেলবববববব ……… চিতকার করে কেদে কেদে বলতে বলতে অঙ্গান হয়ে গেল . ওদিকে আম্মুর ঙ্গান ফিরার সাথে সাথে আমার মাথাটা বুকে নিয়ে চিতকার করে কান্না করছে ………..
।
অন্যদিকে শিলার বাবা তার মেয়ে আর আমার আম্মুর অবস্থা দেখে তাড়াতাড়ি করে হাসপাতালে ফোন দিল এমবুলেন্স এর জন্য , কিন্তু এমবুলেন্স পেল না . শিলার বাবা আর কোনো উপায় না পেয়ে আমায় পাজাকুল করে হাসপাতালের দিকে দৈৗড়াতে লাগল আর তার পিছু আম্মু আর সবাই আসতে লাগলো , কিন্তু শিলাকে নিয়ে আসা হল না কারণ শিলা এখনে অঙ্গান হয়ে আছে তাই শিলা আর তার মা বাসায় থাকলো .
।
এদিকে অবশেষে আমাকে হাসপাতালে আনা হল তারপর ……….
আম্মু=>প্লিজ ডাক্তার আমার ছেলেকে বাচিয়ে দেন …. ওকে ছাড়া আমি বাচতে পারবো না . প্রয়োজন হলে আমার জীবন নিয়ে হলেও আমার ছেলেকে ভালো করে দেন ………
।
ডাক্তার => চিন্তা করবেন না . আমরা আমাদের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব ……. আপনারা আল্লাহকে ডাকেন ………….
।
তারপর ডাক্তার আর নার্স মিলে আমায় অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে গেল ……
আম্মু অপারেশন থিয়াটারের বাইরে বসে কাদছে আর শিলার বাবা আম্মুকে সান্তনা দিতেছে ……..
অন্যদিকে শিলার ঙ্গান ফিরার সাথে সাথে আমায় খুজতে থাকে …..
শিলা => আম্মু আমার রুবেল কোথায় …….? আমি আমার রুবেলের কাছে যাব . আমাকে ওর কাছে নিয়ে চলও ……
।
শিলার আম্মু => সান্ত হ মা , রুবেলকে তোর বাবা হসপিটালে নিয়ে গেছে দেখবি রুবেলের কিছু হবেনা …..( সান্তনা দিয়ে )
।
শিলা => আম্মু আমি যাব আমার রুবেলের কাছে . ও আমার উপর রাগ করে আছে আমাকে ওর রাগ ভাঙ্গাতে হবে . প্লিজ বলল ওকে আব্বু কোথায় নিয়ে গেছে ……………?
।
তারপর শিলা তার মার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে আসতে যাবে তখনি………
দারোয়ান চাচা => শিলা মা আমি তোমায় কিছু বলতে চাই …………..?
।
শিলা => হুম চাচা বলল তাড়াতাড়ি আমি আমার রুবেলের কাছে যাব …… (তাড়াহুড়া করে বলল )
।
দারোয়ান চাচা => মা তোমায় তখন একটা গিফট দিয়েছিলাম না ……………?
।
শিলা => হুম … কিন্তু কি হয়ছে………..?
।
দারোয়ান চাচা => ওই গিফটা তোমায় রুবেল বাবা দিয়েছিল আর আমায় তোমায় বলতে মানা করছিল .
কথাটা শুনেই শিলা বাড়ির ভিতর গেয়ে গিফটা হাতে নিল , গিফটা খুলে দেখল একটা লাল গোলাপ একটা চিঠি আর একটা তাজমহল . তারপর শিলা চিঠিটা খুলল আর পড়তে লাগলো ………..
।
চিঠি
জান আজ তোমায় খুব দেখতে ইচ্ছা হচ্ছিল কিন্তু দেখতে পারলাম না কারন তুমি বলেছিলে আমি যদি তোমার সামনে যায় তাহলে আমাকে তোমার মরা মুখ দেখতে হবে যা আমি বেচে থাকতে পারবো না তাই তোমার সামনে গেলাম না . জানো আজ তোমার কথা ভেবে আমার চোখে পানি আসে হয়ত এই জীবনে তোমায় ভুলতে পারবনা তাই তোমাকে আমি সারাজীবনের জন্য আজ মুক্তি দিলাম আর কখনো তোমার কাছে কোনো দাবি নিয়ে কখনো আসব না হয়ত আসতেই পারব না কারন তুমি যখন চিঠিটা পড়বে ততখনে আমি তোমার জীবন থেকে অনেক দুরে চলে যাব আর কখনো ফিরে আসব না . তুমি তোমার স্বামীকে নিয়ে সুখে থেক . তোমাদের নতুন জীবনের জন্য আমার পখ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা রইল.
ইতি
রুবেল
।
চিঠিটা পড়েয় শিলা পাগলের মত হাসপাতালে যেতে লাগল যেতেই দেখে ডাক্তার কিছু বলছে সে কাছে গিয়ে শুনল…….
আম্মু => ডাক্তার আমার ছেলে কেমন আছে ……….?(কেদে কেদে)
।
ডাক্তার => দেখুন রোগির অনেক রক্ত বের হয়েছে এখনি রক্ত না দিলে আমরা রোগিকে বাচাতে পারব না . o- রক্ত আমাদের স্টোকে নেই . আপনারা যত তাড়াতাড়ি পারেন রক্ত যোগার করেন . নইলে আমাদের কিছু করার থাকবেনা .
।
ডাক্তারের কথা শুনে সবাই অস্তির হয়ে পড়ল তখনি …….
শিলা => আমার রক্ত o- আমি রক্ত দিব আমর রুবেলকে . আপনার যত রক্ত লাগে আমার শরীর থেকে নেন তাও আমার রুবেলকে বাচিয়ে দিন . . . . (ডাক্তারের কাছে কান্না করতে করতে বলল)
।
ডাক্তার => ঠিক আছে আপনি চলুন আমার সাথে , এখনি রোগিকে রক্ত দিতে হবে …….
।
তারপর ডাক্তার শিলাকে নিয়ে আমার পাশে একটা বেডে শুয়ে দিয়ে আমার জন্য রক্ত নিল . রক্ত নেওয়ার পর আমার অপারেশন শুরু হল . টানা 4 ঘন্টা অপারেশন হল আর যতখন অপারেশন হচ্ছিল ততখন মা আর শিলা নামাজ পড়ে আমার জন্য দোয়া করছিল ……… যেই ডাক্তার অপারেশনের রুম থেকে বের হল তখনি মা আর শিলা দুজনে ডাক্তারে কাছে গেল …. ( আসলে মা আর শিলা অপারেশন রুমের বাইরেই জায়নামাযে বসে দোয়া করছিল )
।
মা কিছু বলার আগেই …….
শিলা => আমার রুবেল ঠিক আছেত, আমি কি আমার রুবেলের কাছে যেতে পারি ………( পাগলের মত অস্থির হয়ে )
।
ডাক্তার => আ…….স……..লে ……….
।
শিলা => আসলে মানে কি হয়ছে বলুন আমায় ……(কেদে কেদে)
।
আম্মু => আমার ছেলের কি হয়েছে বলুন . আমার ছেলে ঠিক আছেত ………….? (কেদে কেদে)
।
ডাক্তার => আসলে আমরা অনেক চেষ্টা করছি কিন্তু …………( মাথা নিচু করে )
।
শিলা => কিন্তু কি ….? আমার রুবেলের যদি কিছু হয় তাহলে আমি আপনাকে ছাড়ব না ……( ডাক্তারের কলার দরে কেদে কেদে চিতকার করে বলল )
।
ডাক্তার =>আপনি সান্ত হন . আমি আপনার অবস্থা বুঝতে পারছি . আসলে আমরা আমাদের সবটুকু দিয়ে চেষ্ঠা করছি কিন্তু ওনার অনেক বেশি রক্ত খরন হওয়ায় আমরা কিছু বলতে পারছি না . যদি 48 ঘন্টার মধ্যে রোগির ঙ্গান না ফেরে তাহলে সে আর কখন সে আর কখনও চোখ খুলবে না …………
।
ডাক্তারের কথা শুনে……..
শিলা => না এটা হতে পারেনা ………… (বলেই অঙ্গান হয়ে গেল )
।
অন্যদিকে আম্মু শুধু নিজের চোখেন পানি ফেলছে , আর পুরোনো কথা ভেবে নিজেকে ঘৃণা করছে . এভাবে চলে গেল 47 ঘন্টা কিন্তু আমার ঙ্গার ফিরছে না দেখে সবাই কান্না কাটি শুরু করে দিল . একসময় ডাক্তার আসল আর আমাকে চেক করে যা বলল তাতে সবাই অবাক হয়ে গেল ….
ডাক্তার => আমি দুখিত . রুবেল আর কখনো চোখ খুলবে না ………..
।
ডাক্তারের কথা শুনে সবাই কাদতে লাগলো আম্মুতো কাদতে কাদতে অঙ্গান হয়ে গেল . আর শিলা আমার কাছে এসে কাদতে কাদতে জরিয়ে দরে বলল……
শিলা => এই পাগল তুমি আমায় ছাড়া থাকতে পারবে . আমার কথা একটু মনে পড়ছে না তোমার . ও তুমিতো আমায় শাস্তি দিচ্ছ তাইনা . ওঠ না একবার আমার নাম ধরে ডাক . আমি তোমায় ছাড়া থাকতে পারব না . আমাকে একটা সুযোগ দাও . আামি আর কখনো তোমায় কষ্ট দিব না . কখনো ভুল বুঝব না . ওকে তুমি আমায় মাফ করবেনাত ঠিক আছে , তাহলে আমিও নিজেকে শেষ করে দিব . যে পৃথিবীতে তুমি থাকবেনা সেখানে আমিও থাকবো না . . . (বলেই আমার বুক থেকে মাথা তুলতে যাবে তখলি শিলা বুঝল আমার হার্ট এখনো চলছে .)তখনি ……..
।
শিলা => ডাক্তার আমার রুবেল বেচে আছে ওর হার্ট চলছে …..( চিতকার করে )
।
তারপর ডাক্তার চেক করে বলল => এটা একটা মিরাকেল আমরা তো আশায় ছেড়ে দিছিলাম রুবেলের হার্ট কাজ করা বন্ধ হয়ে দিছিল কিন্তু এখন আবার হার্ট কাজ করছে ………. (অবাক হয়ে বলল)
।
তারপর ডাক্তার আমার বুকে চাপ দিতে থাকল একসময় আমি রেসমন্স করলাম কিন্তু নিশ্বাস নিতে পারছিলাম না ….
ডাক্তার => কি ব্যাপার রুবেল oxizen নিতে পারছে না কেন এভাবে থাকলে ত রুবেল oxizen এর অভাবে মারা যাবে …….
।
শিলা কথাটা শুনেই বলল আপনি সরেন আমি ওকে oxizen দিচ্ছি . শিলার কথাই ডাক্তার সরে গেল তারপর শিলা আমার কাছে এসে সবার সামনে আমার মুখে মুখ লাগিয়ে oxizen দিল আর আমি oxizen পেয়ে আস্তে আস্তে নরমাল হলাম .একসময় চোখ খুলে দেখি শিলা আমার মুখে মুখ লাগিয়ে হাওয়া দিচ্ছে .আমি চোখ খুলেছি দেখে শিলা আমার মুখে হাওয়া দেওয়া বন্ধ করল . আর আমি ভাবছি শিলা আমায় কেন হাওয়া দিচ্ছিল তাও আবার এভাবে আর ওর স্বামী কোথায় …..
হঠাং ……
আম্মু => এখন কেমন লাগছে বাবা ……..?
।
আমি => ভালো আম্মু ……..
।
তারপরও ডাক্তার আমাকে চেক করে বলল যে আমি এখন একদম বিপদ মুক্ত …
তারপর সবার সাথে একে একে কথা বললাম . সবার শেষে শিলা আমার কাছে আসল …. আর শিলা আমার কাছে আসতেই সবাই চলে গেল .. হঠাং করে শিলা আমার বুকে মাথা রেকে জরিয়ে ধরে কদতে লাগলো . তখনি………..
।
আমি => এ কি ম্যাডাম কি করছেন কি আপনি আমায় জরিয়ে ধরেছেন কেন …..? আপনার স্বামী আপনাকে আর আমাকে এই ভাবে দেখলে রাগ করবে … (বলে যেই শিলাকে সরিয়ে দিতে যাব তখনি)
।
শিলা => কুত্তা , বিড়াল , হনুমান , বাদর , বদমাশ আর একটা কথা বললে তোর একদিন কি আমার একদিন ……… (কেদে কেদে)
।
আমি => আরে আপনি কাদছেন কেন আমিত ঠিক কথাই বললাম এভাবে যদি আপনার স্বামী আমাদের দেখে তাহলে সে খারাপ ভাবতে পারে ……………
।
শিলা => আমিত আমার হবু স্বামীর বুকেই আছি তাহলে কে কি বলবে …………? চোখেন পানি (মুছতে মুছতে)
।
আমি => মানে ……….. (অবাক হয়ে )
।
শিলা => আমি শুধু তোমায় ভালোবাসি আর তোমাকেই বিয়ে করব , অন্য কাওকে নই
।
আমি => তাহলে বিয়েতে রাজি হয়ছিলা কেন ………?
।
শিলা => তোমার উপর অভিমান করে . জানো কত কষ্ট পেয়েছি . আমি আর কখন তোমার উপর রাগ করব না , তোমাই ভুল বুঝবো না . প্লিজ আমায় মাফ করে দাও (আমার বুকে মাথা রেখে কাদতে কাদতে )
।
আমি =>আমি মাফ করতে পারি তবে আমার একটা শর্ত আছে ………..?
।
শিলা => আমি তোমার সব শর্তে রাজি . বলল কি শর্ত ………..?
।
আমি => আমাকে তোমার বাচ্চার বাবা বানাতে হবে ……….. (দুষ্ট হাসি দিয়ে )
।
শিলা => যা ফাজিল ……… (বলেই আমার বুকে মুখ লুকালো )
।
আমি => কি হল করবে আমায় বিয়ে আর বানাবে তোমার বাচ্চার বাবা…………..?
।
আমার কথা শুনে শিলা তার বাবা আর আমার আম্মুকে ডাকতে লাগলো তারপর ….
শিলা – আব্বু আমি আজকেই রুবেলকে বিয়ে করব ………
।
শিলার বাবা => কিন্তু মা রুবেলত এখনো এখানে আগে বাড়ি যাক তারপর বিয়ে দেয় …….
।
শিলা => না , আমি আজকেই করব আর এখানেই তুমি কি ব্যবস্থা করবে নাকি আমি করব…..
।
আম্মু => বিয়ায় ওরা যেহেতু চাইছে এখানেই করতে তাহলে আপনি বরং তাই করুন ……
।
শিলার বাবা => আচ্ছা আমি ব্যবস্থা করছি ……
।
তারপর আমাদের হাসপাতালেই বিয়ে হল তার কয়েকদিন পর আমি বাড়ি আসলাম . আজ আমাদের বাসর রাত তাই ঘরের দরজার কাছে দাড়িয়ে আল্লাহকে ডাকছি . জানিনা ভিতরে গেলে পাগলিটা কি করবে কারণ এখন সে আমাকে 11 টায় আসতে বলছে আর আর আমি 11 টায় আসছি এসব ভাবতে ভাবতেই দরজা খুলে ভিতরে গেলাম .. দরজা লাগিয়ে শিলার সামনে যেতেই শিলা আমার কলার ধরে বিছানায় ফেলে দিল আর বলল এই তোর এত দেরি হল কেন …
।
আমি => sorry ….
।
শিলা => শুধু sorry তে কাজ হবে না ……..?
।
আমি =>তাহলে কি করতে হবে ……..?
।
শিলা =>আমাকে কুলে একটা ছোট পরী এনে দিতে হবে …..?
।
আমি => তাহলে তো এখনি পরী আনার কাজ শুরু করতে হয় ………
[বলেই আসতে শিলার ঠোট আমার ঠোটের কাছে আনতে লাগলাম আর একসময় দুজনের ঠোট এক হয়ে গেল বাকিটা (ইতিহাস ইতিহাস জানতে চাহিয়া লজ্জা দিবেন না)]
।
এভাবে কেটে গেল ছয়টা বছর . এখন আমাদের একটা পাচঁ বছরের মেয়ে আছে , হ্যাঁ বিয়ের একবছরের পর আমার ম্যাডাম বউয়ের ইচ্ছাটা পুরণ হয় ….
আজ সকালে আমার প্যান্ট খুজে পাছিলাম না তখনি …….
আমি => শিলা , এই শিলা ……….
।
শিলা => হুম বলল…………..
।
আমি => আমার প্যান্টটা খুজে পাচ্ছি না . একটু দিয়ে যাও …….
।
শিলা => আমি কাজ করছি .তুমি দেখ আলমারিতে রাখা আছে ……….
।
অমি => আমি পাচ্ছি না ………..(মিথ্যা কথা বললাম )
।
তারপর রেগেমেগে শিলা ঘরে আসল ….
আসতেই আমি ওকে পিছন থেকে জরিয়ে দরলাম ..
।
শিলা => এই পাগল কি করছ ……..?
।
আমি => আদর …..
।
শিলা => ছাড়ো কাজ আছে ……
।
তখনি পাপড়ি আসল . (পাপড়ি আমার মেয়ের নাম )
পাপড়ি => আমি কিছু দেখিনি ……..( চোখ ডেকে )
।
পাপড়ির কথাই শিলাকে ছেড়ে দিলাম আর বললাম তাই পাকনা বুড়ি , দারাও দেখাচ্ছি তোমায় বলেই পাপড়ির পিছনে দৈৗড়াতে লাগলাম আর আমার পিছনে শিলা. এভাবেই কাটছে আমাদের সুখের সংসার
.
.
…………………………..End …………………..
সবার কাছে কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন …
আর খুব তাড়াতাড়ি আসছে আমার প্রিয় গল্প পিচ্চি শয়তানি / পিচ্চি বউ
Comments
Post a Comment