পিচ্চি বউ পর্ব - 13 (শেষ)
# পিচ্চি বউ #
Part – 13 (শেষ)
% লেখক : রুবেল %
পরের দিন সকালে সকালে ওঠে ভাবছি অনেক বিরক্ত করছি রিয়াকে আর না এবার ওদেরকে ওদের মত থাকতে দিব . তারপর র্ফ্রেস হয়ে নিজের কাপড় চুপড় গুছিয়ে নিলাম . নাস্তা করে ভাবলাম একটু অফিসে গিয়ে ম্যানেজারকে সব বুঝিয়ে দিয়ে আমি চলে যাব . . .
অন্যদিকে……….
রিয়া – মায়া আম্মু তাড়াতাড়ি রেড়ি হয়ে নাও …………..?
।
মায়া – কেন আম্মু আমরা কোথাও যাচ্ছি ……………?
।
রিয়া – হুম আজ আমরা তোমার আব্বুর কাছে যাব ………….
।
মায়া – আমি আব্বুর কাছে যাব . কখন যাবো আম্মু ………..( খুশিয়ে রিয়াকে জরিয়ে ধরে )
মায়া আর রিয়া কথা বলছিল তখনি আব্বু আসল ……
আব্বু – রিয়া মা ……….. (ঘরে ঢুকতে ঢকতে)
।
রিয়া – হুম আব্বু…..
।
মায়া – দাদুভাই আমি আব্বুর কাছে যাব …… (আব্বুর পা জড়িয়ে ধরে বলল)
।
আব্বু – হুম দাদুভাই আজ আমরা আব্বুর কাছে যাব . রিয়া তোমরা কি রেড়ি হয়েছ …….?
।
রিয়া – এইত আব্বু এখন শুধু মায়াকে রেড়ি করে দিব.
।
আব্বু – তাড়াতাড়ি কর মা …………
।
রিয়া – আচ্ছা আব্বু .
।
তারপর সবাই রেড়ি হয়ে আমার বাড়িতে আসার জন্য বেরিয়ে পড়ে ……
এদিকে আমি গাড়িতে আমার সব জিনিস পাক করে তুলে . বাড়ি থেকে অফিসের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরি .
তারপর অফিসে এসে গাড়ি দাড় করালাম তারপর অফিসে ঢুকলাম . কারো সাথে কথা না বলে সোজা আমার কেবিনে গেলাম . তারপর ম্যানেজারকে ডাকলাম .
ম্যানেজার – স্যার আসব ……….?
।
আমি – হুম আসুন ………..
।
ম্যানেজার – স্যার কিছু বলবেন ……………?
।
আমি – হুম আগে বসেন …….
।
ম্যানেজার – স্যার আপনার কি কিছু হয়েছে ….? আপনাকে কেমন লাগছে কেন ……….?
।
আমি – ম্যানেজার সাহেব আসলে আমি আজ সিলেট থেকে চলে যাচ্ছি . আজ থেকে আবার এই অফিসের দায়িত্ব আবার আপনাকে দিয়ে যাচ্ছি এখন থেকে আপনি এই অফিস সামলাবেন …..
।
ম্যানেজার – ওকে স্যার . স্যার আপনাকে একটা কথা বলব ………?
।
আমি – হুম বলেন ….
।
ম্যানেজার – স্যার আপনি হঠাং করে চলে যাচ্ছেন কেন কিছু কি হয়েছে ………..?
।
আমি – আসলে আমার আপনজনরা চাইনা আমি তাদের পাশে থাকি তাই চলে যাচ্ছি …..
।
ম্যানেজার – ঠিক বুঝলাম না স্যার …….
।
আমি – এখন বুঝতে হবে না. পরে একসময় বলব এখন আমি আসি . আমার লেট হচ্ছে ……
।
ম্যানেজার – স্যার আপনি এখনি চলে যাবেন …………..?
।
আমি – হুম
।
তারপর সবার সামনে ম্যানেজারের হাতে অফিসের দায়িত্ব দিয়ে আমি অফিস থেকে বেরিয়ে পড়লাম .
অন্যদিকে …
আব্বু , আম্মু , রিয়া , মায়া আমার বাসায় এসে দেখে আমার বাড়িতে তালা মায়া .
রিয়া – আব্বু তোমার ছেলে কোথায়……………( ভেজা গলাই )
।
আব্বু – দাড়া মা দাড়োয়ানকে বলে দেখি ….
।
তারপর আব্বু দাড়োয়ানকে ডাক দিল ……
।
দাড়োয়ান – জ্বী স্যার বলুন ……..
।
আব্বু – তোমার স্যার কোথাই গেছে ……….?
।
দাড়োয়ান – স্যার তো সকালেই এখান থেকে চলে গেছে …………
।
দাড়োয়ানের কথা শুনে রিয়া কাদতে লাগলো …..
রিয়া – আব্বু আমার ভুল হয়ে গেছে . আমি রুবেলকে কষ্ট দিয়ে ফেলছি . আমার রুবেলকে আমার কাছে ফিরিয়ে দাও . আমি রুবেলকে ছাড়া থাকতে পারবনা.. . .. .( কাদতে কাদতে )
।
আব্বু – মা কাদিস না . আমরা রুবেলকে কোথাও যেতে দিব না. চল আমার সাথে ……….?
।
আম্মু – কোথাই যাবে এখন … আমার ছেলেটাত চলে গেছে …………..
।
আব্বু – রুবেল এর অফিসে যাব . হয়ত রুবেল অফিসে আছে …….
।
তারপর সবাই আমার অফিসের দিকে আসতে লাগলো …..
এদিকে আমি গাড়ি চালিয়ে এয়ারর্পোটের দিকে যাচ্ছি . তখনি রিয়া আর মায়ার কথা মনে পড়তে লাগলো . রিয়ার পুরোনো স্মৃতি মনে পড়তে লাগলো . ভেতরে ভেতরে খুব কষ্ট হতে লাগলো . মনে হচ্ছে কেউ আমার হৃদয়টা শরীর থেকে আলাদা করে ফেলছে হঠাং খেয়াল করলাম আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে . চোখের পানিও অদ্ভুদ যখন তখন বৃষ্টি হয়ে পড়তে থাকে. বাধা দিলেও বাধা মানে না বরং আরো বেশি করে পড়ে. পুরোনো কথা ভাবতেছি আর কাদতেছিলাম হঠাং একটা বাস এসে আমার গাড়িতে ধাক্কা দিল এরপর আর কিছু মনে নেই ……….
অন্যদিকে …….
পরিবারের সবাই আমার অফিসে গিয়ে শুনে আমি অফিস থেকে বেরিয়ে গেছি তাই সবাই এয়ারর্পোটের দিকে আসতে লাগলো . কিছুখন তাদের গাড়ি আসার পর দেখলো সামনে দুইটা গাড়ি Accident করেছে তাই রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে . তখন সবাই গাড়ি থেকে নেমে দেখতে গেল . আর যা সবাই দেখলো তাতে সবার মুখ থেকে কথা বন্ধ হয়ে গেল ……
কারন সামনে গিয়ে দেখতে গিয়ে রিয়ার চোখ পরে একটা গাড়ির ওপর যেটা Accident করেছে …. তখনি …..
রিয়া – আব্বু ………..( অবাক হয়ে )
।
আব্বু – কি হয়েছে মা তুই এভাবে তাকিয়ে আছিস কেন গাড়ির দিকে ………….?
।
রিয়া – ওই গাড়িটা তোমার ছেলের গাড়ি . . .(কাদতে কাদতে )
।
আব্বু – কি বলছিস তুই …………? (ভেজা গলাই)
।
তারপর আব্বু আম্মু আর রিয়া গাড়ির সামনে এসে দেখে আমি গাড়ির ভিতরে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছি . তাই দেখে ..রিয়া আর আম্মু রুবেল বলে চিতকার দিয়ে অঙ্গান হয়ে যায় . মায়া ঘুমিয়ে ছিল তাই তাকে গাড়িতে রাখা ছিল তাই সে জানতেও পারেনি তার আব্বুর সাথে কি হয়েছে.
আব্বু আমায় রক্তাক্ত দেখে পাগলের মত করতে লাগলো .
রাস্তার কয়েকজন মহিলা আম্মু আর রিয়ার মাথাই পানি দিয়ে ঙ্গান ফেরানোর চেষ্টা করছিল তখনি একটা এমবুলেন্স আসল আর আমাকে তাড়াতাড়ি হসপিটালে নিয়ে আসা হল . অন্যদিকে আম্মু আর রিয়ার ঙ্গান ফেরার পর থেকে পাগলের মত করছে .
আব্বু – তোমরা শান্ত হও কিছু হবেনা আমাদের রুবেলের . . . .( কেদে কেদে )
।
আম্মু – আমি আমার ছেলের কাছে যাব , আমাকে আমার ছেলের কাছে নিয়ে যাও ……. (কেদে কেদে আব্বুকে বলছে )
।
রিয়া – আব্বু আমি রুবেলকে ছাড়া থাকতে পারব না. তুমি আমার রুবেলকে আমার কাছে এনে দেও আমি কথা দিচ্ছি আর কখনো ওকে কষ্ট দিব না.. . . . .( কেদে কেদে আব্বুর হাত ধরে )
।
হঠাং ডাক্তার আসল …………
।
আব্বু – ডাক্তার আমার ছেলের কি অবস্থা……………
।
ডাক্তার – দেখুন শরীর থেকে অনেক রক্ত বের হয়ে গেছে আর মাথায়ও খুব আঘাত লেগেছে তাই এখনি কিছু বলা যাচ্ছে না আপনারা আল্লাহকে ডাকেন . আর এই ফরমে একটা সাইন করে দেন মি. রুবেলের এখনি অপারেশন করতে হবে . . . .?
।
তারপর আব্বু র্ফমে সাইন করে দিল . র্দীঘ 4 ঘন্টা অপারেশন হল আর এই চারঘন্টা রিয়া আর আম্মু আল্লাহর কাছে শুধু আমার দোয়া করে চোখের পানি ফেলেছে . এদিকে আমার মেয়েটাও তার দাদুর কাছে তার বাবার কথা শুনে কাদছে আর শুধু আমার কাছে আসতে চাইছে . 4 ঘন্টা অপারেশনের পর ডাক্তার বের হল তখনি …..
সবাই – রুবেল এর কি অবস্থা . এখন কেমন আছে ………?
।
ডাক্তার – দেখুন অপারেশন ভালো ভাবে শেষ হয়েছে কিন্তু ………….?
।
আব্বু – কিন্তু কি ডাক্তার ………
।
রিয়া – কি হল আপনি কথা বলছেন না কেন ………….?
।
ডাক্তারের কথাই আম্মু অবাক হয়ে করুন চোখে ডাক্তারের দিকে তাকিয়ে আছে কিছু বলছে না .
ডাক্তার – ওনার অপারেশন হয়ে গেছে কিন্তু 48 ঘন্টার আগে কিছু বলা যাচ্ছে না. . . .
।
ডাক্তারের কথাই রিয়া ফ্লোরে বসে পড়ল আর মা অঙ্গান হয়ে গেল এদিকে আব্বু নিরবে কাদছে .
আব্বু – আমরা কি ওর সাথে দেখা করতে পারি ………….? (করুন গলাই)
।
ডাক্তার – না এখন ওনার সাথে দেখা করা যাবে না . এখন বাইরে থেকে দেখতে পারেন এখন দেখা করলে রোগীর অনেক খতি হয়ে যেতে পারে ..
।
আব্বু – ঠিক আছে . আমরা বাইরে থেকে দেখবো. . . .
।
পরের 48 ঘন্টা সবার কাছে 48 হাজার বছরের মত লাগছিল কেও ঘুমাতে পারছিল না খেতে পারছিলনা শুধু সবাই আমার কথাই চিন্তা করছে . . . এভাবে কেটে গেল 48 ঘন্টা ডাক্তার আসল আমাকে পরিখা করল তারপর যা বলল তারজন্য কে ও তৈরি ছিল না.
ডাক্তার – আমরা দু:খিত আমরা মি. রুবেলকে বাচাতে পারলাম না……………? (মাথা নিচু করে )
।
ডাক্তারের কথাই সবার মাথাই যেন আকাশে ভেঙ্গে পড়ল . সবাই আমার কেবিনে আসল . রিয়া আমায় জরিয়ে ধরে কাদছে .
মায়া – আম্মু তুমি কাদছ কেন… আর আব্বু কথা বলছেনা কেন …….?
।
রিয়া – তোমার আব্বু আমাদের ছেড়ে চলে গেছে আম্মু . তোমার আব্বু আর কখনো কথা বলবে না. (মায়াকে জরিয়ে ধরে কাদতে কাদতে বলল)
।
রিয়ার কথা শুনে মায়া আমার কাছে এসে ………
মায়া – আব্বু ও আব্বু তুমি কথা বলবে না . দেখ আম্মু তোমাই নিয়া বাজে কথা বলছে . তুমি আম্মুকে বকে দাও . আম্মু পচা . তুমি কথা বল . আমায় আদর কর ……..
।
সবাই মায়ার কথা শুনে আরও কাদতে লাগলো .আমি কোন কথা বলছি না দেখে মায়া তার দাদুর কাছে গেল…
মায়া – ও দাদু দেখ আব্বু আমার সাথে কথা বলছেনা . তুমি একটু বলনা কথা বলতে …………. (কেদে কেদে)
।
আব্বু – দাদু তোমার আব্বু আর কথা বলতে পারবেনা…………….?( মায়াকে জরিয়ে ধরে)
।
মায়া – তোমরা মিথ্যা বলছ আমার আব্বু কথা বলবে …….
।
তারপর মায়া আমার গালে হাত দিয়ে কাদতে কাদতে আব্বু আব্বু করে ডাকতে লাগলো .
এদিকে হঠাং আমি কারো মুখে আব্বু ডাক শুনতে পেলাম . তাই আসতে আসতে চোখ খুলতে চেষ্টা করলাম . আর চোখ খুলাম .তাকিয়ে দেখি মায়া আমার গলা জরিয়ে ধরে ডাকছে . আমি অনেক কষ্টে আমার একটা হাত মায়ার মাথাই দিলাম তখনি …
মায়া – আম্মু দেখ আব্বু আমার কথা শুনেছে . আমার আব্বু চোখ খুলেছে ………
।
মায়ার কথাই সবাই আমার দিকে তাকিয়ে দেখে সত্যি আমি চোখ খুলেছি . . .
আব্বু – ডাক্তার , ডাক্তার …….( চিতকার করে ডাকতে লাগলো )
।
তারপর ডাক্তার আসল . তারপর আমাই চেক করে বলল….
ডাক্তার – এটা মিরাকেল হয়ে গেছে . আপনাদের ছেলে এখন সুস্থ এখন আর কোন বিপদ নেই.
।
ডাক্তারের কথাই সবাই মনে হয় নতুন জীবন পেল . রিয়া আর মায়াকে কেবিনে রেখে আম্মু আর আব্বু বাহিরে চলে গেল …..রিয়া এখনও আমার পাশে বসে কাদছে .
আমি – কি ব্যাপার কাদছ কেন …………..?
।
রিয়া – তুমি আমায় কষ্ট দিয়ে মজা পাও তাইনা .
।
আমি – আমি আবার কখন কষ্ট দিলাম . আমি তো তোমদের মুক্তি দিয়ে যেতে চাইছিলাম কিন্তু পারলাম না .
।
রিয়া – আবার যদি বলিস এই কথা তাহলে তোকে মেরে আমিও মরে যাব ………..?
।
আমি – তাহলে আমাদের মেয়ের কি হবে …………? আমিত ভাবছি মায়ার জন্য একটা ছোট ভাই এনে দিব … ( দুষ্টু হাসি দিয়ে )
।
রিয়া আমার কথা শুনে মুচকি হেসে আমার বুকে মুখ লুকালো .
মায়া – আব্বু তুমি পচা , তুমি শুধু আম্মুকে আদর কর আমায় কর না আমি দাদুকে বলে দিব ….
।
মায়ার কথাই আমি আর রিয়া হাসতে লাগলাম …আর মায়াকে বুকে জরিয়ে নিলাম .
কিছুখন পর আব্বু আর আম্মু আসল …….
আম্মু – এখন কেমন আছিস বাবা ………….?
।
আমি – ভালো আম্মু .
।
আব্বু – রুবেল কাল তোকে বাসায় নিয়ে যাব আমি ডাক্তারের সাথে কথা বলছি
।
আমি – ওকে
।
তারপরের দিন বাসায় গেলাম . সাতদিন রেষ্ট নিয়ে আজ আমি একদম সুস্থ . আজ সারাদিন বাইরে ছিলাম রাতে বাসায় দিয়ে দেখি পুরো ঘর অন্ধকার আমি ভিতরে ঢুকতেই সবাই বলে ওঠল শুভ বিবাহ বার্ষিকি . আমি তাদের কথাই অবাক হলাম তারপর ভেবে দেখলাম আরে আজ ত আমার অার রিয়ার বিবাহ বার্ষিকি . তারপর সবার সাথে আমি আর রিয়া কেক কাটলাম . কেক কাটার পর আম্মু রিয়াকে নিয়ে কোথাই যেন গেল .
আমি – আব্বু আম্মু কোথাই গেল …….
।
আব্বু – কেন বউকে দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে বুঝি ………….?
।
আমি – নিশ:চুপ
।
একটু পর আম্মু আসল ……
।
আম্মু – রুবেল এবার তুই ঘরে যা রিয়া অপেখা করছে একা একা
।
আমি – মায়া চল আম্মু এখন ঘুমাতে চল …
।
আব্বু – মায়া আজ আমাদের সাথে থাকবে তুই যা ………..
।
তারপর আব্বু আম্মু মায়াকে তাদের কাছে রেখে দিল আর আমি ঘরে আসলাম . ঘরে ঢুকে আমি অবাক ঘরটা বাসর ঘরের মত ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে . আমাকে দেখেই রিয়া খাট থেকে নেমে এসে সালাম করে আবার বিছানায় গিয়ে বসল .তারপর আমি তার পাশে গিয়ে বসলাম ……
আমি – যাক ভালোই হল পিচ্চিটা এখন বড় হয়েছে এখন বাসর করে মজা পাব ……. (রাগানোর জন্য বললাম)
।
রিয়া – কি বললা তুমি ……….?
।
আমি – কিছু না তো
।
রিয়া – না কিছু ত বলছ বল কি বললে
।
আমি – আমি ভাবছি এখন মায়ার একটা ছোট ভাইয়ের ব্যবস্থা করি ………?
।
রিয়া – এই তুমি একদম কাছে আসবেনা . তোমার মতলব ভালো লাগছেনা.
।
আমি – তুমি বলেই হল আমার বউ আমি কাছে যাব তাতে তোমার কি …….
।
রিয়া –( কিছু বলতে যাবে তার আগেই আমি চার ঠোট এক করে দিলাম )
।
তারপর রিয়াকে নিয়ে ভালোবাসার গভীর সমুদ্রে ডুব দিলাম ……………
.
……………………………{সমাপ্ত}…………………….
.
.
সম্পূর্ন গল্পটা কেমন হয়েছে সবাই জানাবেন তাহলে পরবর্তী গল্প দিব ………
Comments
Post a Comment